বিবিএ পড়ার জন্য ঢাকার সেরা চার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি

বিবিএ পড়ার জন্য ঢাকার সেরা চার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি

nsu 2মাত্রই যারা এইচএসসি বা ও লেভেল পাস করে বিবিএ পড়তে চায় তাদের জন্য কোন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে সেই সিদ্ধান্ত নিতে যেয়ে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়।ঢাকায় প্রতিবছরই বাড়তে থাকা বিজনেস স্কুলের মধ্যে সেরাটা বাছাই করাও বেশ কষ্টকর হয়ে পরে। তাদের জন্য এসডি এশিয়া তৈরি করেছে বিবিএ পড়ার জন্য ঢাকার সেরা ৪ টি ইউনিভার্সিটির তালিকা।

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

১৯৯২ সালে বাংলাদেশের প্রথম প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি নর্থ সাউথ প্রতিষ্ঠিত হয়।বসুন্ধরায় ছয় একর জমির উপর তিনটি বেসমেন্ট সহ ছয়টি বিল্ডিং নিয়ে নিজস্ব ক্যাম্পাসে ইউনিভার্সিটিটিতে এখন প্রায় ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার ছাত্র-ছাত্রী পড়াশুনা করছে।বিবিএ ডিপার্টমেন্টের ক্লাস গুলো হয়ে থাকে নর্থ একাডেমিক বিল্ডিংটিতে। প্রতিষ্ঠানটি উত্তর আমেরিকান শিক্ষা নিয়ম অনুযায়ী পরিচালনা হয় বলে এখানে সব কোর্সই ওপেন ক্রেডিট(কোন কোর্সটি আগে সম্পন্ন করবে এবং কত সময়ের মধ্যে তা ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরাই বাছাই করে নেয়)।

ছাত্র ছাত্রীদের ট্রাইমেস্টার(বছরে ৩ টি সেমিস্টার)নীতিতে ১২৭ ক্রেডিট(প্রতি কোর্সে ৩ ক্রেডিট)সম্পন্ন করতে হয়। তার সাথে ইন্টার্নশিপ হিসেবে ৩ ক্রেডিট সম্পন্ন করতে পারে। ইউনিভারসিটিটির বিবিএ ডিপার্টমেন্টের সব শিক্ষকরাই উত্তর আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করে এসেছেন।
বিবিএ ডিগ্রি সম্পন্ন করতে মার্কেটিং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম(এমআইএস),হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস পলিসি এবং স্ট্রেটিজি, ফিনান্স এবং একাউন্টিং এর মত সাবজেক্ট থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরাই নিজেদের মেজর বাছাই করে নিতে পারে এমনকি চাইলে দুটো মেজরও বাছাই করে নিতে পারে।
প্রতি ক্রেডিটে খরচ-৪৫০০ টাকা
১২৭ ক্রেডিটে মোট খরচ- ৫,৭১,৫০০(ভর্তি, ক্লাব ও অন্যান্য এক্টিভিটিস ফি ছাড়া)
একজন শিক্ষার্থীর দৃষ্টিতে ইউনিভার্সিটিটির ভাল-মন্দ দিক
ভাল দিক-
১। বিভিন্ন দেশের নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নেয়া শিক্ষকরা এখানে শিক্ষাদান করে থাকেন। পাঠ্যবইয়ের বাইরেও বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কেও ধারণা দিয়ে থাকে এসব শিক্ষকরা। গ্র্যাজুয়েশনের পর চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রেও নর্থ সাউথ ক্যারিয়ার ডিপার্টমেন্ট অনেক সাহায্য করে থাকে।
২। অত্যাধুনিক সুবিধাসহ বড় ক্যাম্পাসের সুবিধা রয়েছে এখানে। ইয়ং ইকোনমিক্স ফোরাম(ইয়েফ),ইয়ং অন্টাপ্রোনার্স সোসাইটি(ইয়েস)এবং সোশ্যাল সার্ভিস ক্লাবের মত বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে। এসব ক্লাবে অংশ নেয়ার মাধ্যমে নিজেকে যেমন আরও বেশী দক্ষ করে তোলে ঠিক তেমনি ক্যারিয়ারের জন্যও অনেক সহায়তা করে থাকে।
খারাপ দিক-
১। এর সবচেয়ে বড় অসুবিধার দিক হল এখানে পড়তে হলে অবশ্যই অনেক বেশী টাকা খরচ করতে হয়।ভার্সিটিটি বসুন্ধরায় হওয়ায় ঢাকার অন্যান্য যায়গা থেকে সকাল ৮টার ক্লাসে আসা খুবই সমস্যা হয়ে যায়।
২। এখানকার এডমিনিস্ট্রেশন একটু দুর্বল থাকায় এডভাইসিং(প্রতি সেমিস্টারে কোর্স বাছাই করা) এর সময় বেশ ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশী হওয়ায় খুব তাড়াতাড়ি সব কোর্সের আসন শেষ হয়ে যায়। আর তাই বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই তাদের পছন্দ মতন কোর্স বাছাই করে নিতে পারে না। সেজন্য শেষ দিকে এসে অনেক কম কোর্সের আসন খালি থাকে।
প্রতিষ্ঠানটির বিস্তারিত জানা যাবে এই সাইটে- http://www.northsouth.edu/
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
brac-university-online-dhaka-guide-300x168
২০০১ সালে জানুয়ারি মাসে মহাখালীতে যাত্রা শুরু করে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। তারা নিজেদের প্রথম সমাবর্তন আয়োজন করে ২০০৬ সালে। মহাখালী ছাড়াও সাভারে টার্কে(ট্রেনিং এবং রিসোর্স সেন্টার)তাদের নিজস্ব আবাসিক ক্যাম্পাস রয়েছে। প্রতি শিক্ষার্থীদের একটি সেমিস্টারের ৩ মাস সময় জুড়ে এই আবাসিক ক্যাম্পাসে থাকতে হয়।যদিও তাদের প্রধান ক্যাম্পাসও খুব দ্রুতই এখানে স্থানান্তরিত কারা হবে।
ব্র্যাক বিজনেস স্কুলও ট্রাইমেস্টার ও ওপেন ক্রেডিট পদ্ধতিতে তাদের শিক্ষাদান চালিয়ে আসছে। এখানে বিজনেস গ্র্যাজুয়েট হতে প্রতি কোর্সে ৩ ক্রেডিট করে ইন্টার্নশিপসহ মোট ১৩০ ক্রেডিট সম্পন্ন করতে হয়।এখানকার বেশিরভাগ শিক্ষকরাই উত্তর আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করে এসেছেন।
একাউন্টিং, ফিনান্স, ব্যাংকিং এবং ইনস্যুরেন্স, মার্কেটিং, ই-বিজনেস, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট এবং ওন্টারপ্রোনারশিপ থেকে যেকোনো একটি বা দুটো মেজর বেছে নিতে পারে শিক্ষার্থীরা।
প্রতি ক্রেডিটে খরচ- ৫০০০ টাকা(২০১৫ সালের স্প্রিং সেমিস্টার থেকে ৫৫০০ টাকা)
টার্কের জন্য বাড়তি ৪৫ হাজার টাকাও গুনতে হবে শিক্ষার্থীদের।
১৩০ ক্রেডিটে মোট খরচ- ৬,৫০,০০০(ভর্তি ফি,টার্ক ফি এবং অন্যান্য ফি ছাড়া)
শিক্ষার্থীর চোখে ব্র্যাকের ভাল-মন্দ
brac 2
ভাল দিক-
১। এখানকার শিক্ষকরা খুবই অভিজ্ঞ। কোর্সের বাইরেও প্রত্যেকের সমস্যা সমাধানে খুবই সাহায্য করেন তারা। এখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে যা পড়াশোনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতেও অনেক সাহায্য করে।
২। পড়াশোনার বাইরে ব্র্যাক বিবিএস অনেক ধরণের কর্মশালা ও ক্লাবের আয়োজন করে থাকে যা শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব দেয়ার গুণাবলি প্রকাশ পেতে থাকে। তাছাড়া টার্কে ২০০-২৫০ শিক্ষার্থীদের একসাথে থাকার কারণে তাদের মধ্যে কর্পোরেট জীবনকে মানিয়ে নেয়ার মত ব্যক্তিত্ব তৈরি হয়। এভাবে টিম ওয়ার্কের মাধ্যমের তারা নিজেদের প্রতিভাগুলোকেও বিকশিত করতে পারে।
মন্দ দিক-
১। বর্তমান ক্যাম্পাসের তুলনায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশী যা একটি বড় সমস্যা। ঠিক ঠাক ব্যবস্থাপনা না করেই বিবিএসের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনাকেও একটি সমস্যা হিসেবেই চিহ্নিত করা যায়। সামনের ৪-৫ বছরের মধ্যে ক্যাম্পাস স্থানান্তরের ব্যবস্থা করা হলেও বর্তমানে এতো শিক্ষার্থীদেরকে এক সঙ্গে এই ক্যাম্পাসে ব্যবস্থাপনা করাও বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পরে।
২। এখানকার লাইব্রেরি খুব বেশী বড় না হওয়ায় বিশাল অংকের শিক্ষার্থীদের যায়গা দেয়া সম্ভব হয় না।তাই ব্র্যাকের লাইব্রেরিকে সম্প্রসারণ করাও প্রয়োজন। তাছাড়া ক্যাম্পাসটি ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে থাকায় অনেক বেশী ট্রাফিক জ্যাম পার হয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করতে আসতে হয়।
বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট- http://www.bracu.ac.bd/
ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
iub 2
বাংলাদেশের প্রথম দিককার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।বর্তমানে ইউনিভার্সিটিটিতে ৪০০০ হাজারেরও বেশী শিক্ষার্থী এবং সাড়ে তিন হাজারের বেশী এলুমনাই পড়াশুনা করছে। আইডিয়াল ছাত্র শিক্ষক অনুপাত ২০:১ নিয়ম মেনে প্রায় ২৫০ শিক্ষক নিযুক্ত আছেন আইইউবিতে।
আইইউবিতেও ট্রাইমেস্টার ভিত্তিতে ওপেন ক্রেডিটে ইন্টার্নশিপসহ ১২৪ ক্রেডিট(প্রতি কোর্সে ৩ ক্রেডিট)সম্পন্ন করে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি অর্জন হয়।বেশিরভাগ বিজনেস শিক্ষকরাই উত্তর আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করে এসেছেন।
একাউন্টিং,ফিনান্স, জেনারেল ম্যানেজমেন্ট, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম এবং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস।
কষ্ট পার ক্রেডিট- ৪৫০০ টাকা
১২৪ ক্রেডিটে মোট খরচ- ৫,৫৫,৮০০( ভর্তি ফি, ক্লাব ও এক্টিভিটিস ফি ছাড়া)
শিক্ষার্থীদের চোখে আইইউবির ভাল-মন্দ
ভাল দিক-
iub
১। শিক্ষকরাই আইইউবির সবচেয়ে ভাল দিক।শিক্ষকদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার কারণে এখানে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পরও কিছু শিক্ষকের কথা সবসময় মনে থাকবে।এখানকার শিক্ষকদের বিভিন্ন ক্ষেত্রের সব অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানে অনেকভাবে সাহায্য করে থাকে।
২। আইইউবির রয়েছে অত্যাধুনিক বিশাল ক্যাম্পাস ও বড় লাইব্রেরি। এখানকার ডিবেট ক্লাবের খ্যাতি বিশ্বব্যাপী। ডিবেট ক্লাবের ট্রেনিং পেয়ে এখান থেকে ভাল ভাল বিতার্কিত বের হয়ে আসে যারা প্রায়ই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে পুরস্কার অর্জন করে নিয়ে আসে।আর এভাবেই একজন শিক্ষার্থী শুধু ডিগ্রি নিয়েই বের হয়ে আসে না, সেই সাথে জনসম্মুখে বক্তৃতা দেয়ার মত গুণাবলিও শিখে নিতে পারে।
মন্দ দিক-
১। আইইউবির অনেক শিক্ষক ছাত্রদের শিক্ষাদান করতে টেক্সট বইয়ের পাশাপাশি অনেক কিছু শিখিয়েও থাকে, আবার কিছু কিছু শিক্ষক শুধু ক্লাসে পড়িয়েই যায় এবং সেই পরা মুখস্থ করতে উৎসাহিত করে।কিন্তু এমন শিক্ষাদান বিজনেস শিক্ষার্থীদের জন্য অবশ্যই হিতে-বিপরীত ঘটনা ঘটায়।
২। আইইউবির এডমিনিস্ট্রেশন খুব ধীর গতির এবং অনেকেই শিক্ষার্থীদের কাজে তেমন কোন সহায়তা করে না।

বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট-http://www.iub.edu.bd/
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
ew
১৯৯৬ সালে আফতাব নগরে নন-প্রফিট সংস্থা প্রগতি ফাউন্ডেশন ফর এডুকেশন এবং ডেভেলপমেন্ট হিসেবে যাত্রা শুরু করে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি।নন প্রফিট প্রতিষ্ঠান প্রগতি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ডক্টর মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিনের পরিচালনায় বিভিন্ন সেক্টরে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের দিয়ে চালনা করা হয়।ইস্ট ওয়েস্টের সবচেয়ে বড় ডিপার্টমেন্ট বিবিএ তে প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিক্ষার্থীসহ ৮০ জন শিক্ষক রয়েছেন।
এখানেও গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে ট্রাইমেস্টার ভিত্তিতে ওপেন ক্রেডিটে ইন্টার্নশিপসহ ১২৩ ক্রেডিট( প্রতি কোর্সে ৩ ক্রেডিট) সম্পন্ন করতে হয়। সব প্রাইভেট ভার্সিটির মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশী শিক্ষক শিক্ষাদান করে আসছেন। ইস্ট ওয়েস্টে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বাছাই করে মাত্র ১০% শিক্ষার্থীকে সুযোগ দেয়া হয়। বর্তমানে বিবিএতে তিনশ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে।
একাউন্টিং,ফিনান্স,ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস, মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট এবং হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট থেকে যেকোনো একটি বা দুটোতে মেজর সম্পন্ন করতে পারেন বিবিএর শিক্ষার্থীরা।
প্রতি ক্রেডিটে খরচ- ৪২০০টাকা
১২৩ ক্রেডিটে মোট খরচ-৫,১৬০০০(ভর্তি ফি, ক্লাব এক্টিভিটিস ফি ছাড়া)
শিক্ষার্থীর চোখে ইস্ট-ওয়েস্টের ভাল-মন্দ দিক,
ew 2
ভাল দিক-
১। এখানকার বেশিরভাগ শিক্ষকই ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছেন তাই শিক্ষাদানের মানও অনেক উঁচু।সরকারি শিক্ষকরা তাদের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের জানাতে পারেন। তাই বর্তমান সময়ের বিজনেস পরিস্থিতি সম্পর্কেও অনেক কিছু শিখতে পারে তারা।
২। এখানকার টিউশন ফি কিছুটা কম হওয়ায় শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক সুবিধা হয়। কর্পোরেট ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে এখানের ক্যারিয়ার ডিপার্টমেন্টও অনেক সাহায্য করে থাকে।
মন্দ দিক-
১। এখানকার এডমিন্সট্রেশন তেমন ভাল না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের এডভাইসিং সংক্রান্ত কাজে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়।
২। এখানে বাংলা এবং ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষার্থীর অনুপাত সন্তোষ জনক নয়। এখানে ইংলিশ মিডিয়ামের খুব কম শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে। তাই বিভিন্ন মাধ্যম থেকে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে ইউনিভার্সিটিকে সমৃদ্ধ করার সুযোগ কমে যাচ্ছে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Shillong Teer Counter ( Hitt Number )

The 8 Best Interactive Websites for Adults to Learn EnglishEnglish Learning site

What is the difference between possibility and probability?