পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্বাদ বেশি ভাই হালের গরু

ছবি
স্বাদ বেশি ভাই হালের গরু গরু কোরবানী দিবেন যারা তাদের বলে যাই বর্তমানে গরুর মাঝেও ভেজাল দেখতে পাই। মোটা তাজা হলেই কিন্তু কিনবেন না ভাই গরু গায় গতরে শক্ত দেখবেন হোক না শুকনা সরু। ইনজেকশনের মোটা তাজা হার্ট এ্যাটাকে মরে এসব গরু কিনলে কিন্তু কাঁদবেন বসে ঘরে। গেরস্থ ঘরের হালের গরু হোকনা গায়ে কাবু তারপরেতেও বেজায় স্বাদের বলল গঞ্জের বাবু। মোটা তাজা গরু কিনবেন পাইনসা লাগবে ভাই ক্যামিকেলে ঠাসা হওয়ায় স্বাদবাদ কিছু নাই।  

শূণ্যতায় বাস (একটি ছোট গল্প)

ছবি
শূণ্যতায় বাস (একটি ছোট গল্প) ১। সকালের ফ্লাইটে নেমেই এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি অফিসে এসেছে হাসান। এক সপ্তাহ না থাকায়, অফিসের কাজে স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা চাপ পড়েছে। যদিও এ কয়দিন নীলা তার নিজস্ব এমব্রোডায়েরি এর বিজনেস দেখার পাশেও হাসানের এক্সপোর্ট ইমপোর্টের ব্যবসার যতটুকু পেরেছে দেখেছে। এছাড়া ফোন ও ইন্টারনেট তো আছেই। তারপরেও নিজের উপস্থিতি ব্যবসায় একটি বড় বিষয়। টেবিলের উপরে বেশ কিছু স্টিকারে ইংলিশে নোট লেখা। যেগুলো বিষয়ে নীলা বুঝতে পারে নাই, সেগুলির নোট। প্রথমেই কোম্পানি কোড, তারপরে অর্ডার নাম্বার, শেষে যে বিষয়গুলোতে তার মনে হয়েছে দেখা দরকার, সেগুলো কম কথায় স্পষ্ট করে লিখে রেখেছে। নীলা হাসানের চেয়ে বিজনেস বিষয়টি কোন অংশেই কম বোঝে না। নীলা হাসানের চেয়েও বেশী গোছান। দুজনকেই অসম্ভব ব্যাস্ত সময় কাটাতে হয়। নতুন আরও দুটি বিজনেস শুরু করার পথে এখন হাসান ও নীলা। হাসানের নিজস্ব বিজনেস প্রথম আট বছরে যা এগিয়েছে, নীলা আর হাসান মিলে তার পরবর্তী সাত বছরে এগিয়ে নিয়েছে অনেক অনেকগুন। দেশের উদীয়মান ব্যবসায়ীদের নাম আসলে, সবার আগে হাসান আর নীলার নাম আসে। অফিসে সকাল নয়টা

ঐতিহ্য বাহী টাইটানিক: কিছু দুর্লভ কিছু বাস্তব ও কিছু চলচিত্রছবি দিয়ে একটি ছবি কাহিনী (মেগা!! হইলেও হইতে পারে)

ছবি
মানব সৃষ্টির বিস্ময়কর অবদান টাইটানিক। ঐতিহ্যবাহী এই টাইটানিক কে আজকের প্রজন্মের কাছে এক প্রকার অবিশ্বাস্য আবিস্কার বলেই মনে হয়। টাইটানিকের পাথর সমান হৃদয় বিশিষ্ট ক্যাপ্টেন। যার নির্দেশেই শুধুমাত্র মহিলা ও শিশুরা বেঁচে যায় এবং পুরুষদের প্রাণ যায়। মিস্টার ডব্লিউ হার্টলি। যিনি গর্ব করে বলে ছিলেন এই জাহাজ একখন্ড সোলার মত স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও একে ডোবাতে পারবে না। টাইটানিক পরিচালনার দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রধান টিম বৃন্দ। পরিপূর্ণ টাইটানিকে একটি বিশেষ ছবি যেটি পত্র পত্রিকায় প্রথম দৃষ্টিগোচর হয়। জাহাজ ওঠার সময় যাত্রীগণ। জাহাজটি আসলে কত বড় ছিল তা এই ছবিটা না দেখলে বুঝতেই পারবেন না। প-প-প-প-প-প-প ছেড়ে দিচ্ছে টাইটানিক। এই সেই বরফ ঘাতক বরফ খন্ড। উপড়ে যতটুকু দেখছেন সেটা আসলে মুখোশ। বরফটির মূল রুপ ছিল পানির তলায়। টাইনিকে রাখা লাইফ বোটের একাংশ। ঘোষণা দিয়েছিল কোন দিনও ডুববে না তারপরও কেন লাইফবোট লাইফ জ্যাকেট রাখল বুঝলাম না। দূর্ঘটনায় পতিত টাইটানিক। অর্ধেক ডুবন্ত অবস্থায়। টাইটানিক নিয়ে সেই বিখ্যাত ছবির একটি দৃশ্য। সাগর তলায় পতিত টাইটানিক। মানুষের করা সকল গর্ব চূর্ণ কর

উষ্ঠা মারি প্রেমের কপালে!

ছবি
আজকালকার টিনেজারেরা প্রেম-প্রেম করে পাগল।প্রেম যেন স্বর্গের কোন ফল!যা না খেলে না পেলে তাদের চলবে না।যখন বন্ধুরা জিজ্ঞেস করে কিরে দোস্ত প্রেম-ট্রেম করিসনি?আমি বলি আরে না ও সব প্রেম-ট্রেম আমার দ্বারা হবে না।বন্ধুরা আবার জিজ্ঞেস করে এ পর্যন্ত কোন মেয়েকে ভাল লাগেনি?বা এখন কোন মেয়েকে ভাল লাগে না?প্রথম পশ্নের উত্তরে বলি ভাল লাগবে না কেন ভারতের নায়িকা ক্যাটরিনাকে খুব ভাল লেগেছিল তাই বলে প্রেম হয়ে গেল? পরের প্রশ্নের উত্তরে বলি এখন একটা মেয়েকে ভাল লাগে।কথাটি মুখ থেকে শেষ হয়নি বন্ধুরা সব জিজ্ঞেস করল, মেয়েটার নাম কি বলনা।আমি বলতে চাইলাম না।ওদেরকে বললাম দেখ আমার একটা মেয়েকে ভাল লাগে তাই বলে তাকে আমি ভালবাসি না।দীপ্ত বলল ওই হল আগে ভাললাগা তারপর না ভালবাসা।আমি দীপ্তর দিকে তাকিয়ে বলি, দোস্ত ভাললাগা আর ভালবাসা এক নয়।তবুও সবাই আমাকে চেপে ধরে আমার ভাল লাগা মেয়েটির নাম জানতে।ওদের চাপাচাপিতে শেষ পর্যন্ত বলেই ফেলি নামটা।কিছুটা লাজুক মুখেই বলি,ওর নাম শ্যামলী।আচ্ছা আমি শ্যামলীর নামটা বলতে এত লজ্জা পেলাম কেন?তবে কি দীপ্তর কথায় ঠিক,ভাল লাগা থেকেই কি ভালবাসার শুরু।কিন্তু শ্যামলী তো জানে না আমি

তুমি কি আমার বন্ধু হবে ????

ছবি
তুমি কি আমার বন্ধু হবে ???? তুমি কি আমার বন্ধু হবে ???? বৃষ্টি জলকণা তুমি ছুঁয়ে দাও আমায় জাগিয়ে দাও মনে এক সুখের অনূভুতি । তুমি কি আমার বন্ধু হবে ? আমি প্রতিদিন ভিজতে চাই পেতে চাই তোমার মাঝে সেই আমার সুখের অনূভুতি । ছোট্ট বেলায় স্কুল ফেরা বৃষ্টি ভেজা দিন বাড়ি ফিরে ভিজা চুল মুছতে মুছতে মনের মাঝে আনন্দের শিহরণের অনূভুতি। মায়ের বকা,ঠান্ডা লাগানোর ভয়ের অনূভুতি । বেলকনিতে দাঁড়িয়ে মনের ভিতর, কল্পনার মানুষটির হাত ধরে ভেজার সেই অনূভুতির শিহরণ। বৃষ্টি জলকণা,তুমি কি আমার বন্ধু হবে ?

ভয়কে জয় করতে না পারলে আপনি কখনোই জিততে পারবেন না।

ভয়ের দরজায় আঘাত করে ভেঙে ফেলুন। ভয় আপনার মনকে সংকীর্ন করে রেখেছে। অজানা কোন কিছুর সামনা সামনি হতে ভয় পান। মনগড়া ফলাফল ভেবে নিয়ে শংকিত হয়ে উঠেন। পরাজয়ের ভয়ে যুদ্ধে না নামার মত বোকা হয়ে থাকলে আপনি নাকে সরিষার তেল দিয়ে ঘুমাতে পারেন। আপনাকে কেউ জাগাতে আসবেনা। ভয়কে জয় করতে না পারলে আপনি কখনোই জিততে পারবেন না।

সবার মন যুগিয়ে আপনি কখনো চলতে পারবেন না।

হ্যা ভেঙে না বলুন। অবাক হওয়ার কিছু নেই। না বলতে পারাও একটা বিশেষ গুন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে না বলতেই হবে। সবার মন যুগিয়ে আপনি কখনো চলতে পারবেন না। ধরুন আপনার অফিসের সবচেয়ে রাগী বস আপনাকে হুকুম করেছে একটা অন্যায় কাজ করতে। আপনি তাকে না বলতে পারলেন না। অন্যায় জেনেও কাজটি করলেন। কিছু দিন পর আপনার বস বদলী হল। তার স্থানেই এল নতুন বস। তিনি সবকিছু খতিয়ে দেখতে পেলেন অন্যায়টা আপনার দ্বারাই ঘটেছে। ফলাফল শাস্তি । সবার প্রথমে আপনাকেই পেতে হবে। না বলা শিখুন সব ক্ষেত্রে হ্যা বলতে যাবেন না। যা আপনার অসাধ্য সে ব্যাপারে হ্যা বলতে পারার মধ্যে কোন স্বার্থকতা নেই।

নিশ্চিত থাকুন আপনি পৃথিবীর সুখী মানুষদের একজন এই মুহুর্ত থেকে।

হিংসাত্বক মানুষিকতাকে ভেঙে ফেলে সহযোগীতার সমতলে এসে দাঁড়ান। ষ্টার প্লাস, ষ্টার জলসার নায়ক বনে যাওয়ার ইচ্ছে না থাকলে ফিরে তাকান। আপনার বন্ধু গাড়ি বাড়ি হাড়ির মালিক বনে গেছেন। আপনি কিছুই করতে পারেন নি। শুধু শুধু তার কথা চিন্তা করে নিজের মনকে বিষিয়ে তোলার কি আছে। হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে মরার চেয়ে এক গ্লাস চিরতার পানি খেয়ে লেগে পড়ুন কাজে। সহযোগীতার বন্ধনে গড়ে তুলুন আপনার ভিত। নিশ্চিত থাকুন আপনি পৃথিবীর সুখী মানুষদের একজন এই মুহুর্ত থেকে।@

What a Dacnch

ছবি

Watch And Think

ছবি
Watch And Think