Junaid CLI

রক্তে যে আছে মিশে, তারি কি জায়গ ভুলা: http://youtu.be/ooPX6gtmssA

কিছু কিছু মানুষ মনের ভেতর এমন করে জায়গা করে নেয় যে, সে মানুষ গুলো একবার হারিয়ে গেলে যে শূন্যতা তৈরি হয় তা অন্য কোন মানুষ দিয়ে পুরন করা সম্ভব নয় .... . চাঁদ কে ভালবাসি রাত পর্যন্ত,সূর্য কে ভালবাসি দিন পর্যন্ত,ফুল কে ভালবাসি সুভাস পর্যন্ত,কিন্তু তোমাকে ভালবেসে যাবো আমার শেষনিঃশ্বাস পর্যন্ত। . সত্যিকার ভালবাসার প্রতিদান যদি হয় প্রতারনা । তবে সে প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে প্রতারিত সেই ভালবাসাকে পতিতালয়ে ফেলে আসাই ভাল। . স্বপ্নটা কেমন ছিল, তা ঘুম ভাঙ্গার পর বুঝা যায়। ঠিক তেমনি কাছের মানুষ কেমন ছিল, তা হারিয়ে যাবার পরই বুঝা যায়।.... . "একজন ভাল ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে কখনও তার প্রাপ্য সম্মান পায় না॥" তোমার জীবনে সেই সব থেকে গুরুত্বপূর্ন মানুষ , যে তোমাকে বদলে দেয় . মানুষ যখন কোন কারণে কারো দ্বারা কষ্ট পায়, মনে হয় তখন থেকে সে নিষ্টুর হতে শেখে। কষ্টই হল নিষ্টুর হওয়ার অন্যতম কারণ।।।

আর কোন চাওয়া নেই, আছে না পাবার যন্ত্রণা ! চোখে কোন স্বপ্ন নেই, আছে বুক ভাঙ্গা কান্না ! আর কোন আশা নেই, আছে শুধু হতাশা ! তবুও তোমার জন্যে কোন ঘৃণা নেই,আছে সীমাহীন ভালোবাসা

হয়তো আমি ভেবে ছিলাম তুমি আমার হবে, তাই তোমাকে ভালোবেসে ছিলাম । সেটাই আমার জীবনে সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো । কিন্তু , তোমাকে ভালো না বাসলে, আমি ভালোবাসার কষ্ট টাই অনুভব করতে পারতাম না । তবুও তোমার জীবনকে অভিশাপ্ত করবো না, কারন, আমি আজ ও তোমায় ভালোবাসি, আমার সব টুকু সুখ কেঁড়ে নিয়েছো, কিন্তু , আমার মনে লুকানো ভালোবাসা গুলো তুমি নিতে পারো নি । এটাই যে আমার বেঁচে থাকার সম্ভল ।

সারাটা দিন যেভাবে সেভাবে কেটে যায় ... শত কষ্টের পরও তোমাকে ভুলিয়ে রাখি নিজের মাঝে! কিন্তু জানো ??... যখনি দিন শেষে বালিশে মাথাটা লাগিয়ে চোখ দুটো বন্ধ করি ,আমি জানিনা ঠিক তখনই কোত্থেকে সেই কয়েক মুহুর্তে যেনো তুমি কিভাবে চলে আসো ! আমি আসলেই বুঝিনা আর এক মুহুর্ত ও পারিনা তোমাকে ছাড়া থাকতে এক নিমিষেই মনে হয় ছুটে যাই তোমার কাছে ...

তুমি নেই, জানি তুমি ফিরে আসবেনা কখনো, হইতো অনেক কষ্টের মাঝে পাবোনা তোমার সান্তনা, তোমার হাসিতে লুকানো থাকবেনা_ খুব গোপনে লালন করা আমার কষ্ট গুলো, তবু আমি জানি,আমি তোমাকে ভালোবেসে যাব ,কারন তুমি না থাকলেও তোমার ভালবাসা আমার সাথে থাকবে প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিতি সময়

“”নিজের দূর্বলতা কখনও খুব কাছের কাউকেও বলা উচিত না , সুয়োগ পেলে সেও দূর্বলতা নিয়ে কষ্ট দিতে ভেবে দেখে না “” ………………………………ভাবনা

Awesome Google Search Tips & Tricks – Part 1 Google, the most favorite search engine all over the world, has a strong research and development department who looks for the need of its customers. Google not only provide the search engine feature, but also provides lots of other features. But yet the search is the best thing in their provided services. Google has improved its search engine over time and still they are updating. Here in this post we will see some of the awesome tricks of Google search engine. As you can see that the title of this post says “Part 1”, I am looking forward to post more of these tricks. So, let’s start. Google Calculator Google Calculator is a feature in the Google search page. This is pretty cool to have a scientific calculator in a browser. To find the calculator all you need to go to google.com and type “calculator”. Now you’ll see the calculator. You can use your mouse to use the calculator. If you are thinking if you need to type

আসেন, গোবোরে লাথি দিয়া প্রমান করি আমি পারি!     আসেন, গোবোরে লাথি দিয়া প্রমান করি আমি পারি! টাইটেল দেখে চমকানোটাই স্বাভাবিক। টাইটেলটা দেবার সময় আমিও ভাবছিলাম যে এমন একটা নেগেটিভ মার্কা পজেটিভ টাইটেল দিবো কি না। কিন্তু আমার সাথে ২০০৬ সালে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনার ফলে এই টাইটেলটাই রেখে দিলাম। আগে তাহলে ঘটনাটা বলে নেই। ঘটনাটা বললেই মনে হয় সব থেকে ক্লিয়ার হবে যে আমি কি বলতে চাইতেছি। সেই গোবোরে লাথি মারবার ঘটনা ২০০৫ সাল আমার জীবনে সব থেকে ঘটনা বহুল একটা বছর। এই বছরেই আমি জেনেছি আমি যা পারি বলে জানি, তা আসলে পারি না। আবার এই বছরেই জেনেছি যে আমি যা পারিনা বলে মানুষ মনে করে তা আমি পারি। এ বছরেই আমি জেনেছি বন্ধুত্ব কাকে বলে, এ বছরেই জেনেছি বিনা কারণে কি করে মানুষ মানুষের শত্রুতে পরিণত হতে পারে। অনেক অনেক কিছু শিখেছি, বুঝেছি। এ বছরেই আমি এমন একটা কাজ করেছিলাম, যা সবাই বলেছিলো যে আমার দ্বারা হবেই না। এবং আমি সফল হয়েছিলাম। সেই কাজের বর্ননা না দেই। ২০০৬ সালে এসে হঠাৎই একজন প্রশ্ন করে বসলো যে ঐ কাজটা করে আমার তো কোন উপকার হয় নাই। আমি তাকে বললাম যে আমার কিছু হোক বা না হোক, কন

তিনটি ঘটনা, একটি কৌতুক, এবং কিছু শিক্ষণীয় বিষয়   ঘটনা #১: মাত্রই দেখলাম বার্সেলোনার ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারের   আলভেজ এর দিকে বিপক্ষ দলের একজন দর্শক কলা ছুড়ে মেরেছেন।  তিনি এটা নিয়ে কোন রকম প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে কলাটা উঠালেন, খেলেন এবং কর্ণার শট নিলেন। এবং পরে ঐ বেক্তি যে কলাটি ছুড়ে মেরেছিলেন তাকে ধন্যবাদ ও জনিয়েছেন এই খেলোয়াড় এবং বলেছেন যে ঐ কলাটি তাকে শক্তি যুগিয়েছিল, যার ফলে তিনি এমন ক্রস করতে পেরেছেন যাতে গোল হয়েছে। ঘটনা #২ (ক ও খ): বাংলাদেশের দুই রাজনৈতিকের ভিডিও আপনারা আগেই দেখেছেন, তাদের নাম আর না বলি। দুই জনেরই কাহিনী একই, বক্তৃতা দেবার সময় পায়জামা খুলে গেছে। কিন্তু যদি একটু ধৈর্য্য নিয়ে আপনি ভিডিও দুইটি দেখেন, দেখবন তারা এটা নিয়ে খুব বেশী বিচলিত না। প্রথম জনের যখন এমন ঘটনা ঘটছে, তিনি ঠেকাবার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু পারেন নি; তিনি তার বক্তৃতা চালিয়ে গেছেন। আর দ্বিতীয় জনের যেটুকু ভিডিও আমরা পেয়েছি, তাতে তিনি বেশ অনেক্ষণই খোলা অবস্থায় দাড়ায় বক্তৃতা দিছেন। ঘটনা #৩: এটা আমার এলাকার একটা ছেলের। সে যেই স্কুলে পড়ত, সেই স্কুলে প্রাইমারী সেকশনের জন্য মাত্র একটাই ট

“Ctrl + C > Ctrl + V” বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ Ctrl + C > Ctrl + V লেখাটা দেখে কম্পিউটার সম্পর্কে এতটুকু জানেন এমন মানুষও বুঝে যাবেন যে আমি কপি পেষ্টের কথা বলছি। তবে এর মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে কেন কথা আসছে তা হয়ত অনেকেরই এখনও বুঝে আসে নাই। আমি মূলত আমাদের দেশের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলছি। আমরা যে জাতিগত ভাবে কপি পেষ্টের কালচারে ঢুকে গেছি, তার সব থেকে বড় এবং চোখে আঙ্গুল দিয়ে প্রমানটা আমরা গত বছরই পেয়েছি যখন রোজার ঈদে “পাখি” ড্রেস নিয়ে কামড়া-কামড়ি, মারামারি, ধুন্ধুমার, আত্মহত্যার মত ঘটনা ঘটেছে তখনই। ভারতীয় সিরিয়াল নিয়ে অনেক আগে থেকেই কথা চলে আসছে, কিন্তু সেটার একটা ড্রেস যে একটা জাতিকে কিভাবে নাড়া দিতে পারে তার উদাহরণ দেখিয়েছে এই “পাখি”। গতবছরের কথা মনে পড়লেই এখনও গা শিউরে উঠে, তালাক, আত্মহত্যা, ঝগড়া, মারামারি সবই হয়েছে এই “পাখি” ড্রেস নিয়ে। এখানে আমরা কি করেছি, সোজাসুজি ভারতের একটা ডিজাইন এবং ট্রেন্ড আমরা কপি পেষ্ট করে ছেড়ে দিয়েছি। গত বছর এক পর্ণ স্টারের ড্রেস নিয়েও কথা বলতে শুনেছি অনেককে; কিন্তু একজন পর্ণস্টারের ড্রেস কেমন হতে পারে তা বুঝে উ

মামু; ঢাহা কদ্দুর? মামু; ঢাহা কদ্দুর? কিংবা “ও চাচা, ল যাইগা”; কিংবা “ঢাকার শহর এসে আমার পরাণ জুড়াইছে”; এই শব্দ গুলি আমাদের জন্য বেশ পরিচিত। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, আর দেশের উন্নয়ন সব কলসাকৃতির হবার কারণে ঢাকার উন্নয়ন হয়েছে কলসের পেটের সাইজে; আর বাকি স্থানের উন্নয়ন হয়েছে কলসের গলার সাইজে। যার ফলে ঢাকা এখন বাংলাদেশে সব থেকে জনবহুল এবং সমস্যাবহুল শহর। ঈদের ছুটি ঢাকা ফাঁকা হলে তা নিয়ে টিভি এবং পত্রিকার রিপোর্টারদের বিশেষ বিশেষ রিপোর্ট করতে দেখা যায়। আর তার সাথে এবার একটি meme যোগ হয়েছে; যাতে দেখানো হয়েছে যে একজন ঢাকা শহর ছাড়ছেন এবং বলছেন যে এই অশান্তির শহর ছাড়ছেন; আর একজন ঢাকাবাসী বলছেন এই শহর ছেড়ে গিয়ে শহরটাতে শান্তি আনবার জন্য ধন্যবাদ! হ্যাঁ, আমরা যারা ঢাকার বাইরে থেকে এখানে রুটি-রুজির খোঁজে আসি, থাকি, গালাগাল করি, মূলত আমরাই এই ঢাকাকে আরও আরও জনবহুল করছি। আর আমি সেই লোকদের একজন। তবে আজকের গল্পটা সেই দিকের নয়। গল্পটা ঢাহা কদ্দুর সেটা মাপবার জন্য! গল্প শুরুর আগে আমার নিজের সম্পর্কে কিছু কথা না বলে নিলেই নয়। ঘোরাঘুরি আমি পছন্দ করি, ঘরের থেকে বাস এবং রাস্তা বেশী

পোলাপাইনের বাড়ি ছাইড়া পলানো ঠেকান!   পোলাপাইনের বাড়ি ছাইড়া পলানো ঠেকান! কেননা আজকে যে পোলা বাড়ি থেকে পলায়, কালকে সেই পোলাই আপনার গলার কাঁটা হইয়া যাইবো! আমি মফস্বলে বড় হয়েছি, এবং কিছু পরিবারের খুব কাছ থেকে দেখেছি যে তাদের পোলাপাইন সুযোগ পাইলেই খালি বাড়ি থেকে পালায়! রেজাল্ট খারাপ হয়েছে, পালাও! বাপের পকেট থেকে টাকা চুরি করে ধরা পড়েছে, পালাও! ঘরে ভালো লাগতেছে না, তাও পালাও! পালাইলেই মজা, বেশী আদর পাওয়া যায়! যে সব বাড়ির পোলাপাইন বাড়ি থেকে ঘন ঘন পালায় তাদের ঘটনাবলী যদি একটু লক্ষ্য করেন, তাহলে নিচের জিনিষ গুলি খুব চোখে পড়বেঃ বাড়িতে মা/বাবা/দাদা/দাদী বা কেউ না কেউ ঐ সন্তানকে চরম আকারে আদর করে, এবং তার সব দোষত্রুটিতে তারই পক্ষ নেয়, সাথে সাথে কেউ তাকে কিছু বললে তার বিপক্ষে যায়। এক কথায় প্রচন্ড পরিমানে লাই পায়! বাড়িতে অতিরিক্ত শাসন আছে, কিন্তু সঠিক শাসন নাই। হয়ত কাউকে মেরে এসেছে, কিন্তু কিচ্ছু বললো না, আর এদিকে হাত থেকে পড়ে গ্লাস ভেঙ্গেছে আর তারে মারতে মারতে শ্যাষ করে করে দশা। একবার বাড়ি ছেড়ে পালানোর পর ফিরে আসলে তারে “ওরে আমার বাবা ফিরে আসছেরে” বলে জড়িয়ে ধরে মরা কান্না শ

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ – বই রিভিউ – বইটি পড়বেন যে কারণে প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ – সম্প্রতি সময়ে সবচাইতে বেশী আলোচিত বইয়ের একটি। সমাজে বিশ্বাসীদের আর অবিশ্বাসীদের মধ্যে কথার দ্বন্দ লেগে আছে বহু বহু বছর থেকে। কেউ যখন বিশ্বাস করে যে ধর্ম মানব রচিত, কেউ তখন বিশ্বাস করে ধর্ম স্রষ্টা প্রদত্ত। বিশ্বাসীদের আটকে দেবার মত কিছু প্রশ্ন অবিশ্বাসীরা সব সময় পকেটে নিয়ে ঘুরে। যখন যেখানে সুযোগ মিলে, বিশ্বাসীদের ঘায়েল করবার জন্য এই মারাত্মক প্রশ্ন গুলি ছুড়ে দেওয়া হয়। তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইতে। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ কে? মূলত বইয়ের লেখা গুলিকে গল্প আকারে সাজিয়ে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যেখানে সাজিদ নামে একজন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উত্তর দিয়ে অবিশ্বাসীদের বিশ্বাসে ফাঁটল ধরাবার চেষ্টা করেছেন, তিনিই প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ। ‌কি আছে বইয়ে? বইটিতে অনেক প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, তার মধ্যেঃ ‘তাকদির বনাম স্বাধীন ইচ্ছা’, স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেন না, স্রষ্টাকে সৃষ্টি করলো কে, রিলেটিভিটির গল্প, জাহান্নাম কেন, ডিএনএ’র জবানবন্দী সহ বিভিন্ন বিষয় ক

Screw It, Let’s Do It (Book Review)   Screw It, Let’s Do It বইটি হাতে নেবার আগে ধরেই নিয়েছিলাম একটা ধাক্কা খাবো; এবং কিছু পরিবর্তন আসি আসি করবে। কিন্তু বইটি পড়ে শুধু ধাক্কা খাইনি, বলা যায় ধাক্কা খেয়ে পড়ে আবার উঠে দাড়িয়েছি। মাথার মধ্যে বন বন করে ঘুরছে কথা গুলি। বইটির লেখন ভার্জিন এয়ার লাইন্সের প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্রাণসন । ২০১৭ সালের শুরুতেই একটা পণ করেছিলাম এ বছর অন্তত ৩০টা বই পড়বো। পরে মুনির হাসান স্যার এর পড়ো পড়ো পড়ো বইটি পড়ে সিদ্ধান্ত নিলাম যে এ বছর ৩০ নয়, অন্তত ৪০টা বই পড়বো। এটা এ বছরের চতুর্থ বই। এবং বিদেশী লেখকের লেখা প্রথম বই। অর্থাৎ আগের তিনটিই ছিলো দেশি লেখকের, এর মধ্যে একটির কথা বলেছি, বাকি দুইটি হলো  Rethinking Failure  এবং  উদ্যোক্তার প্রি-স্কুল । আসুন, তাহলে একটা ছোট খাট রিভিউতে যাই। বইটিকে মোটিভেশনাল বই না বলে কেউ হয়ত লেখকের জীবনী বলতে চাইতেই পারেন। লেখক বিভিন্ন চ্যাপ্টারে ভাগ করে করে তার জীবন থেকে নেওয়া শিক্ষা গুলিকে সুন্দর করে সাজিয়ে লিখেছেন। লেখক কিভাবে তার মা-বাবা-পরিবার থেকে, তার কর্মী এবং পার্টনারদের কাছ থেকে বারে বারে অনুপ্রাণীত হয়েছেন, কিভাবে

Rethinking Failure (Book Review)   Rethinking Failure বইটি আমার হাতে আসে গতকাল দুপুরে, এর আগে অবশ্য বইটি তারও আগেরদিন  Hubdhaka র সোফার উপরে পড়ে থাকতে দেখেছি। হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতেই বুঝলাম বইটির নাম ইংরেজীতে এবং বইটি ইংরেজীতে লেখা হলেও আদতে এটি বাংলাদেশী লেখকের লেখা। নাম আমার কাছে পরিচিত ছিলো না। পরে জানতে পারলাম তিনি Future Startup এর সহ প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রুহুল কাদের । বইটির প্রতি আগ্রহ হবার যথেষ্ট কারণ তো পেয়েই গেলাম, তাই পড়তে শুরু করলাম। মাত্র ১৫ পৃষ্টা পড়বার পরই বাইরে চলে যেতে হবে জেনে একটু দোটানায় পড়লাম। হাবঢাকার নিয়ম ভেঙ্গে বই অফিসের লোকজনের অনুমতি নিয়েই বের হয়ে পড়লাম। শুরুতেই বলে রাখি, এখানে লেখক বইটিকে খুবই কম পৃষ্ঠায় (৫৩ পৃষ্ঠায়) সীমিত রেখেছেন। যাতে যে কেউ এক বসায় বইটি শেষ করে। সাধারণত ইংরেজী বই গুলির ইংরেজী তাদের মত হয়, তাদের টেষ্টটা পাওয়া যায়। কিন্তু যেহেতু দেশী লেখকের বই, তাই দেশী টেষ্টটা পেলাম, যেন দেশে বসে কারও মুখে দেশী টোনে কথা শুনছি। যাই হোক, বইটিতে প্রথমেই একটি ধারণা দেওয়া হয়েছে আসলে ব্যর্থতা বা failure বলতে আমরা যা বুঝি, সেভাবে চিন্তা করতে

  20 Quotes About ‘Be Yourself’ The best thing you can do to your life is just be your self. People tries to copy from others, tries to be someone else. But people don’t just understand that being yourself has the true meaning. Here are some quotes about being your self. I hope this will help somone. “Let yourself be drawn by the stronger pull of that which you truly love.” ― Rumi “Those who mind don’t matter, and those who matter don’t mind.” ― Bernard M. Baruch “Be yourself; everyone else is already taken.” ― Oscar Wilde “Imperfection is beauty, madness is genius and it’s better to be absolutely ridiculous than absolutely boring.” ― Marilyn Monroe “You may not control all the events that happen to you, but you can decide not to be reduced by them.”  ― Maya Angelou,  Letter to My Daughter “Follow your inner moonlight; don’t hide the madness.” ― Allen Ginsberg “Always be a first rate version of yourself and not a second rate version of someone else.” ― Judy Garland “

50 Important things I’ve learned about life Through our life we learn different things. From the childhood till death we keep learning new and new things. Here’s a short list what I’ve learned about life, all of them are copied from different websites. But in actual I’ve learned these things through different experiences. If I’d just copy from different websites and paste them here, I bet the number would be around 5000, not 50. So, let’s see what I’ve learned about life. I’ve learned that you cannot make someone love you. All you can do is stalk them and hope they panic and give in. I’ve learned that no matter how much I care, some people are just assholes. I’ve learned that it takes years to build up trust, and only suspicion, not proof, to destroy it. I’ve learned that you shouldn’t compare yourself to others – they are more fucked up than you think. I’ve learned that we are responsible for what we do, unless we are celebrities. I’ve learned that sometimes the peo

50 inspirational movie quotes In life we are not all the time cheered up, not feeling OK. Sometimes we need motivation. Even the most successful person in the world needs motivation sometimes. Motivation do four things to us. Motivation helps you get started. Motivation helps you keep moving. Motivation makes you do more than necessary. Motivation makes the journey fun. Some people says that ‘motivation’ doesn’t stay for a long time. Within someday motivation is gone from me. Well, to them, when you feel hungry, you eat. And when you again feel hungry, you eat again. So, when your motivation is gone, go, get motivation. As movies are great ways of entertainment, I’m here posting some inspirational or motivational quotes from movies. I hope they help you to be motivated. Read all, comment & don’t forget to share the post. I believe it’ll help some of your friends too. Every man dies, but not every man really lives.  — Braveheart A lot of people enjoy be

7. REMEMBER HURTING PEOPLE HURTS PEOPLE Going hand in hand with feeling sorry for those that hurt you is to remember that hurting people hurts people. What actions they have taken against you are rarely ever about you. They are about them and their own inner heart and thoughts. If you come up against someone who acts very hurtfully toward you, chances are they have some deep inner wounds that explain why they are lashing out. I try to look at a hurtful person as an injured person and I can feel more compassion. Forgiveness can be difficult to give to someone who has never apologized to you. Have you come up against this in your life? How did you let go of past hurts?

6. FEEL SORRY FOR THEM I have learned that many times people that act in ways that hurt and injure are not in a good place in their life. They may be jealous of you. They may have a personality that has major flaws. If you can get to a place where you feel sorry for them, it can change your outlook and help you to be more forgiving. I try to take a step back when I am in this situation and look at their life and see if perhaps they are lashing out because they are unhappy.

5. PRACTICE KINDNESS Kindness is a way to do two things at one time. It shows your true character and integrity while also disarming hurtful actions. This is a difficult tactic to use because it feels somewhat passive aggressive but it is very, very effective. Even if you start small, it will work. Just giving someone who has hurt you a sincere smile is a first step.

4. VISUALIZE YOURSELF RELEASING YOUR HURTS A very helpful practice in forgiving someone who has never apologized to you for the wrong that they have done is to visualize yourself releasing the hurts they inflicted. This can be as simple as closing your eyes and pretending those feelings are being removed out of your heart. You can choose to visualize yourself ripping up all of those bad feelings when you rip up your anger letter. You can say “I forgive you” out loud, when you are alone, to help yourself get through the process. There are many ways you can do this; you have to find what works best for you.

3. WRITE AN ANGRY LETTER You know, sometimes you just need to say things to someone but you really can’t say them because if you did, the results would be catastrophic. When this is the case, you need to write an angry letter. An angry letter is when you write the person a letter that you will never, ever give them and express all of your anger and hurt toward them. This is very powerful and helps give vent to all that yucky stuff taking up room in your heart. When you are finished, rip the letter up into tiny pieces and throw it away.

2. LIVING WELL IS THE BEST REVENGE You know, as I have journeyed through my life thus far, I have learned this lesson well. If you have someone who really wants to hurt you or has injured you in some way, this is the way to truly have revenge. This is because it isn’t really you taking a vengeful action at all. But living well and having a joyful, happy life will erase any wounds and intentional hurts they have thrown your way. Make the choice to forgive by moving on.

There are several different ways to forgive someone who has never apologized to you for their hurtful behavior. It is difficult to do but thankfully, it is not impossible. While an apology is wonderful and helpful in restoring a relationship, it isn’t necessary. You just have to go about granting forgiveness in a different way when searching for ways to forgive someone when they have never apologized to you. 1. REALIZE WHO YOU ARE REALLY HURTING You need to realize who you are really hurting when you hold on to unforgiveness. Forgiveness is a gift you give yourself. Realizing that you are the one being hurt by the grudge is the first step when taking steps in ways to forgive someone who has never apologized to you. The other person may not have any idea you are holding on to this hurt. I have heard it said that unforgiveness is like drinking poison and expecting the other person to die, and that is very true.

উদ্যোক্তা হাট – কি হয় এখানে? বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (BdOSN) এর কার্যক্রমের একটি ফেসবুক গ্রুপ হচ্ছে “চাকরী খুঁজব না চাকরী দেব“; আর এই গ্রুপ থেকেই আয়োজন করা হয় উদ্যোক্তা হাট নামের এই হাটটি। এবার ২০১৭ সালের এপ্রিলের ৮-১০ তারিখ বসবে এর ৪র্থ আয়োজন। এই গ্রুপের সাথে থাকার ফলে এবং প্রতিবার এই হাট নিয়ে আলোচনা করার ফলে আমার কাছে সাধারণ কিছু প্রশ্ন চলে আসে, সেগুলির একটা উত্তর সাজিয়ে দিচ্ছি এখানে; যাতে সবাইকে শুধু লিংকটা ধরিয়ে দিলেই পড়ে দেখতে পারেন। উদ্যোক্তা হাট এ কি হয়? এই হাটটি মূলত দেশী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন পণ্য এবং সেবা সবার কাছে দেখানোর একটা উদ্যোগ। এই মেলাতে অংশগ্রহণ করা উদ্যোক্তারা তাদের সেবা এবং পণ্য সবার মাঝে সরাসরি উপস্থাপনের সহজ একটি সুবিধা এই মেলার থেকে পান। আর এই মেলাতে প্রতিবছরই প্রচুর সংখ্যক দর্শনার্থী আসে, ফলে দর্শনার্থীরাও দেশীও উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন পণ্য এবং সেবার সাথে সরাসরি পরিচিত হতে সুযোগ পান। লোকজন হয় কেমন?