পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Haven For Crinimals?

ছবি
Haven For Crinimals? F R Chowdhury:   I made a “google search” to see if there is any international instrument specifically against money laundering. I could not find what I was looking for but I found a list of three international treaties that relate to similar things. They are – UN Convention against illicit traffic in Narcotics, Drugs and Psychotropic Substances, 1988; UN Convention against Transitional Organised Crime, 2004; and UN Convention against Corruption, 2004. The word money laundering means a process or system by which wealth accumulated through illegal means may be transformed into legal earning. There is no process by which a crime may be legitimised. Similarly there should be no process to turn black money into white money. Any such process is a crime and those involved are criminals as party to that crime. The acceptance of black money in our social and economic system is against the concept and spirit of all three UN conventions stated ab

ময়ূরের লেজে কেন আঁকা অসংখ্য চোখ?

ছবি
ময়ূরের লেজে কেন আঁকা অসংখ্য চোখ? আমিও একবার অমন এক ময়ূরের রাজ্যে হারিয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে চোখ খুললে কিছু দেখা যায় না, চোখ বন্ধ করলে সব পরিস্কার। কান পাতলে শুনতে পাই হাহাকার, আর মনোযোগ অন্যত্র সরিয়ে নিলে পরিস্কার শোনা যায় ঝর্ণার কুল কুল ধ্বনি। হঠাৎ কোত্থেকে যেন একটা কাঠবিড়ালী লাফিয়ে আমার কোলে এসে পড়েছিল। আদর করে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেই, সে রাজকুমারী এরিয়েলের কণ্ঠে কথা বলে উঠলো। আমি চমকে চোখ খুলে দেখি এক অধনগ্না, বিশালবক্ষা, মধ্যবয়সী; আমায় ব্রার্টভার্স্টের সসেজ ভেবে খুব করে মায়োনিজ আর ক্যাচাপ মাখাচ্ছে। অারেকটু হলেই হজম হয়ে যেতাম আর কি! ভাগ্যটা ভাল থাকায় আরও একবার সুখ পাহাড় আর দুখ পাহাড়ের সেই লিজেন্ড উপভোগের জন্য একটা এক্সট্রা লাইফ বোনাস পেয়েছি। তবে তারপর থেকে নীল রক্তই শুধু ক্ষরণ হয় হৃদয় থেকে। আর ভালবাসা ভরে থাকে কোনো এক হারিয়ে যাওয়া বেলুনের ঢাউস পেটে।

সাড়ে চার বিলিয়ন বছর, হে ক্ষুদে নক্ষত্রকণা

ছবি
সাড়ে চার বিলিয়ন বছর, হে ক্ষুদে নক্ষত্রকণা ছোট গল্পরূপী, ঘাসের শাদা ফুলরূপী, তোমার কানের দুলরূপী, আগুনরঙা চুলরূপী, সাঁঝবিকেলের মাঝরূপী, পানকৌড়ির ডুবরূপী, একেকটা অপার কষ্ট। ওরা ছুটছে যেন কোথায়, ওদের কার সাথে যে ছন্দ, ওদের নিত্য দেখা যায়, ওদের ভেতরটা খুব বন্ধ। তোমার বুকে বিঁধেছে ওটা কি? তোমার চোখ থেকে ঝরছে বলো কি? তোমার হাতে লালরঙা ওসব কি? তুমি কাঁদছো কেন মেয়ে, তোমার নামটা বলো তো কি? তোমার দুঃখটা যেন কি? তোমার হৃদয়টা চায় কি? ও, তাই? ওটা ছুরি? বাব্বাহ, খুব বাহারি নকশা কাটা বাঁটে। ঝরে অশ্রু? দারুণ, তুলছে ছবি ফুটিয়ে ললাটে। ওসব রক্ত? সুন্দর, ঠিক যেমন পলাশ ফুটে বৈশাখে। নাম নেই? অদ্ভুত। বহুরূপী প্রভুর তুমি রইবে খুব নিকটে। দুঃখ নেই? অনন্য, তোমার পাথর কেন পকেটে? হৃদয়ও অকেজো? অসাধারন, তুমি ধন্য মেয়ে বটে। ছুরির বাঁটটা দ্যাখো। এটা চিনতে কি পারো আজ? এটা বসিয়েছিলে কোথায়? মনে করতে কি পারো আজ? অশ্রুআঁকা ছবি, আজ পাচ্ছো কি খুব কষ্ট? আমার অশ্রু ফুরিয়ে গেছে, হয়ে দুইটি চোখই নষ্ট। আজ হৃদয় শুধু সেঁচে, শুদ্ধ আর অশুচি রক্ত। সে ভুলেই গেছে কবে, ছিল আরেকটা দায় পোক্ত। আজ হারানো সুরে বাজে, এক

তাবলিগ জামাতের শুরু কীভাবে?

ছবি
    তাবলিগ জামাতের শুরু কীভাবে?  ফিরোজ মাহবুব কামাল:  তাবলিগ জামাতের শুরু ১৯২৬ সালে উত্তর ভারতের মেওয়াত নামক এলাকা থেকে। মেওয়াত হলো দিল্লির দক্ষিণে হরিয়ানার একটি এলাকা। পূর্বে এলাকাটি পূর্ব পাঞ্জাবের অন্তর্ভূক্ত ছিল। তাবলিগ জামাতের ধারণা,লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ও কর্মপদ্ধতি রচনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস। ইনি ছিলেন উত্তর ভারতের শাহরানপুরের মাযহারুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক। তিনি ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন দেওবন্দ মাদ্রাসায়। এদিক দিয়ে বলা যায়,তাবলিগ জামাত হলো দেওবন্দী আন্দোলনের একটি শাখা। ঔপনিবেশিক ব্রিটিশের হাতে রাজনৈতিক ক্ষমতা হারানোর পর মুসলমানগণ শুধু শক্তিহীনই হয়নি,ধর্মীয়,সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক ভাবে প্রাণহীনও হয়ে পড়ে। লোপ পায় তাদের আত্মবিশ্বাস;চেপে বসে নিদারুন হতাশা,বিভক্তি ও বিশৃঙ্খলা। অপর দিকে প্রাণশক্তির নবজোয়ার শুরু হয় হিন্দুদের মাঝে। ব্রিটিশ শাসকদের পার্টনার রূপে তারা শাসকশক্তির কাছাকাছি পৌঁছার সুয়োগ পায়,ফলে শিক্ষা,অর্থনীতি,রাজনীতি ও প্রশাসনে তারা দ্রুত এগিয়ে যায়। পায় নবশক্তি। হিন্দুরা তখন এতটাই আত্মবিশ্বাসী হয়ে পড়ে যে তাদের মাঝে প্রবলতর হয় মুসলমানদেরকে হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে

বিবাহ নিয়া কথাবার্তা

ছবি
বিবাহ নিয়া কথাবার্তা লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তিনি বললেন, বিয়ে করার পরপরই আমি জানতে পেরেছি, সুখ কী জিনিস। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে…! কত দেরি? নিজের কথা বলার আগে কবিগুরুর কথাই না হয় বলি। কবিগুরু বলে কথা- রবি ঠাকুর প্রিয়নাথ সেনকে নিজের বিয়ের নেমন্তন্ন জানিয়ে যে চিঠি লিখেছিলেন তার মাথায় লেখা ছিল – ‘আশার ছলনে ভুলি কি ফল লভিনু হায়’। ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে নরক পযর্ন্ত যেতে রাজি। ঈশ্বর তার কথা শুনেছে। তাদের বিয়ে শেষ পর্যন্ত হয়েছে। তাহলে কি বিয়ের কিছুই ভাল নেই? আছে। আছে। একটা গ্রিক মতবাদ বলি- যদি ভাল স্ত্রী পাও, তা হলে তোমার নিজের লাভ। কারন তখন তুমি সুখী হতে পারবে। কিন্তু যদি খারাপ স্ত্রী পাও তা হলে দেশের লাভ, কারন তখন তুমি দার্শনিক হতে পারবে। এবার বিয়ে নিয়ে একটা সিনেমার কথা বলি। রাজেশ খান্না আমার বরাবরই পছন্দ। শর্মিলা ঠাকুরও। এই দুইজনের চমৎকার একটা সিনেমা আছে। আবিস্কার। তুমুল প্রেমের পর বিয়ে করেছিল ওরা দুজন। তারপর কিছুটা সময় গেছে। এখন বিয়ের দিনটার কথাও মনে পড়ে না। সেই তুমুল প্রেম তাহলে কই গেলো? বিয়ে বার্ষিকীর দিন ওরা এক বিছানায় আধ শোয়া হয়ে ভাবতে লাগলো প

তুমি হাসবে বলে,

ছবি
  তুমি হাসবে বলে, আকাশ কিছু মেঘ পাঠিয়ে দিলো তোমাকে ছায়াতলে রাখতে, যেন তোমার ঠোঁটের সুষ্মিত হাসিটুকু শুকিয়ে না যায়। তুমি হাসবে বলে, ক্রন্দনরত ছোট্ট শিশুটিও কান্না থামালো, উচ্ছ্বল ঝর্ণার মত তোমার হাসির শব্দটুকু যেন তার আর্ত কান্নায় ঢাকা পড়ে না যায়! তুমি হাসবে বলে, মেঘমেদুর আকাশটা থামিয়ে দিলো, ক্ষণে ক্ষণে চমকানো অশনির তীক্ষ্ণ রশ্মিছটা, যেন তোমার হাসির দ্যুতিটুকু হারিয়ে না যায়। তুমি হাসবে বলে, একাদশীর চাঁদটাও মেঘের আড়ালে চলে গেলো। তার সোনামাখা মুখটাকে মেঘে মেঘে ঢেকে- যেন তোমার হাসির আভাটুকু ম্লান হয়ে না যায়। এত কিছুর পরেও তুমি হাসলেনা, তাই মেঘগুলো ঝরে ঝরে বৃষ্টি হয়ে এলো, শিশুর কান্নার সাথে সাথে অশনি চমকালো, লাজুক একাদশী চাঁদটাও একেবারে ডুবে গেলো!

আইএসের মগজ ধোলাই পদ্ধতি....

ছবি
আইএসের মগজ ধোলাই পদ্ধতি.... গুলশান ট্রাজেডীর পর হামলাকারীরা অধিকাংশ সরকার সমর্থক ধনী,শিক্ষিত পরিবারের,সুদর্শন এবং নামকরা ব্যয়বহুল নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ও স্কলাসটিকার মত প্রতিষ্ঠানের ছিল বলে মিডয়ায় প্রকাশ পায়।তার পরই সচেতন মহলের টনক নড়ে।অাগে অধিকাংশের বদ্ধমূল জঙ্গী মানেই মাদ্রাসার হবে হয়েতা।গুলশান ট্রাজেডীর পর হামলাকারী সুদর্শন,শিক্ষিত নিবরাস ইসলামের মগজ ধোলাই কিভাবে সম্ভব!!! তা এখন অনলাইনে ভাইরাল।কারযার ম্যাগাজিনের একটি ফিচারের ভাষায় দেখা যাক আইএসের মগজ ধোলাই পদ্ধতি..... অ্যালেক্স, ২৩ বছর বয়সী নারী। পেশায় বাচ্চাদের স্কুল শিক্ষক। উত্তেজনায়, ভয়ে কাঁপছিল সে। ঠিক যেদিন সে টুইটারে তার লোমহর্ষ ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার কাহিনী তুলে ধরেছেন তার ফলোয়ারদের কাছে। কিছুদিন পর, আলেক্স নতুন একটা দলের সদস্যদের খুব কাছাকাছি অনলাইনে ভিড়তে শুরু করে দেয়। সেই দলের লোকজনদের মাঝে এত প্রাণচাঞ্চল্য, এত উৎসাহ, উদ্দীপনা আগে কখনো কোনো দলে দেখা যায়নি। যারা তাকে ‘ইসলাম কি’ এই বিষয়ে জ্ঞানদান করে চলছিল। তারা তাকে জানিয়েছিল, ইসলামিক স্টেট সম্পর্কে। এছাড়া জানিয়েছিল, কিভাবে মহান আল্লাহর আইনে সি

৪৫ বছরের ক্রমাগত সন্ত্রাস, দখল, ক্ষমতার দাপট এনার্খীর সৃস্টি করছে।

ছবি
৪৫ বছরের ক্রমাগত সন্ত্রাস, দখল, ক্ষমতার দাপট এনার্খীর সৃস্টি করছে। ঢাকায় যা ঘটছে এটা এনার্খীর ফসল; যারা খুন করেছে ও নিজেরা নিহত হয়েছে, এরা জীবনের কোন অংশে, কোন কারণে আত্মহত্যা করার সম্ভাবনা ছিল। বাংলাদেশ, তার জনসংখ্যা, শিক্ষা, সরকার, প্রশাসন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজিক অবস্হা, বেকারত্ব নিয়ে যে পজিশনে আছে, এ ধরণের ঘটনা খুবই সম্ভব; এটা এই ধরণের ঘটনার শুরু; সরকারের পদক্ষেপ, সরকারের ব্যাখ্যা, সরকারের রিএ্যাকশন পর্যবেক্ষণ করলে মনে হচ্ছে, সরকার ঘটনার সুদুর প্রসারী প্রভাব বুঝতে সক্ষম নয়, অথবা সরকার কমপক্ষে খুব একটা চিন্তিত নয়। এনার্খী হচ্ছে, সরকারের উপস্হিতি অস্বীকার করা, দেশের আইন না মানা, দেশের প্রচলিত আইনের বাহিরে কোন গোস্ঠীর, কোন দলের মতামতকে, বিশ্বাসকে চালু করার প্রচেস্টা, বিশৃংলা সৃস্টি করে দেশ ও সমাজকে ভীতির মাঝে রাখা। যারা সমাজ, দেশ, সরকারের সাথে বিবিধ কারণে, চলতে পারে না, তাল মিলাতে পারে না, তারা এনার্খীর দিকে চলে যায় ক্রমে। এমন কি ক্ষমতাসীন গ্রুপও দেশের আইন কানুনের বাহিরে নিজের ইচ্ছাকে কার্যকরী করতে গিয়ে, ক্রমাগতভাবে রিপাবলিকের আইন ভংগ করতে করতে এনার্খী চালু করে দেয়

জামাতের অন্তরালের কথা

ছবি
জামাতের অন্তরালের কথা জামাত হল একটি ব্যাবসায়িক সিন্ডিকেট এর নাম , অনেকটা এম এল এম কোম্পানি গুলোর মত ,এনজিও ও বলা যেতে পারে । বাংলাদেশে একটি বড় এম এল এম কোম্পানি হল ডেসটিনি এবার আসুন এই এম এল এম কোম্পানির সাথে জামাত শিবির এর মিল গুলো খুঁজে দেখা যাক, ডেস্টিনি গাছ , তারপর পয়েন্ট বাড়লে টাকা পাওয়া যাবে বলে মানুষকে বোকা বানায় , একিভাবে জামাতও ধর্মকে পুঁজি করে ব্যাবসা করে ।ডেস্টিনিতে ভাল পারফর্ম করলে প্লাটিনাম , গোল্ড , ডায়মন্ড , পিএইসডি ইত্যাদি পোস্ট দেওয়া হয় সাথে সাথে সুযোগ সুবিধাও বাড়তে থাকে, একিভাবে জামাত শিবিরেও ভাল পারফর্ম করলে কর্মী,সাথী , রোকন ,নায়েবে আমির , আমির ইত্যাদি পদবী দেওয়া হয় । ডেস্টিনির লোকেরা তাদের ব্যাবসা ছাড়া কিছুই বোঝে না , তাদের মাথায় খালি এই ব্যাবসার ফান্দে মানুষরে ডোকানোর ফন্দি ঘোরে , একিভাবে জামাত শিবির ও কোমল মতি ছাত্র দের ব্রেইন ওয়াস করে, এছাড়াও মানুষের অর্থনৈতিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা টিউশনি, চাকরি , হোস্টেলে থাকবার সুযোগ করে দিয়ে তাদের ফান্দে ফেলে অনেক মেধাবী ছাত্র কেও তাদের দলে বিড়াই । মুসলমানদের এইদেশে উন্নয়নের জন্যে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা অন

জামায়াত-শিবিরের প্রতিষ্ঠান: আসুন চিনে রাখি ও বয়কট করি

ছবি
জামায়াত-শিবিরের প্রতিষ্ঠান: আসুন চিনে রাখি ও বয়কট করি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা সরকারের রাজনৈতিক ও নৈতিক দায়িত্ব। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অনেক তরুণ ভোটারকে আকৃষ্ট করে ক্ষমতায় এসেছে। মাঝে অনেকেই এ নিয়ে হতাশ ছিলেন। এখন বিষয়টি আবার আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। আমরা আবার আশায় বুক বেঁধেছি। আশা করছি সরকার তার নিজের কাজটি করবেন। সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমাদের কাজ সরকারকে প্রতিশ্রুতির কথা মনে করিয়ে দেওয়া, চাপ অব্যাহত রাখা। একইসঙ্গে সাধারণ এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের আরও একটি দায়িত্ব আছে। আমাদের চারপাশে নানা ভাবে বেড়ে উঠছে জামায়াত-শিবিরের অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। আপনার গলির মোড়ের যে ছোট্ট মুদি দোকানটি, সেটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জামাতীদের অর্থে পরিচালিত। সংগ্রাম এসব দোকানে আপনি অবশ্যই পাবেন। আপনি কি বাসার কাছে বলে এই দোকানটির উপরই ভরসা করেন। নিজের অজান্তেই কে মৌলবাদী ও স্বাধীনতা বিরোধীতের হৃষ্টপুষ্ট হতে দিচ্ছেন না? টাকা আয় করে তারা কি কেবল সংসার চালায়, নাকি আরও বড় কোনো নাশকতা বা পরিকল্পনায় শক্তি সঞ্চয় করে। আপনার ভাই বা সন্তান কো

আপনাদের বাচ্চাটা আশেপাশের আর সব বাচ্চার মত সাধারণ না। অসাধারণ।

ছবি
আপনাদের বাচ্চাটা আশেপাশের আর সব বাচ্চার মত সাধারণ না। অসাধারণ। পাশের বাসার পিচ্চিটার নাম রায়াত। বয়েস গত ফেব্রুয়ারীতে তিন হয়েছে। ভাতিজার নামে নাম আর দেখতে পুরাই জাপানিজ বাচ্চাদের মত কিউট বলে খুবই আদর লাগে। বাসায় আসলে সোজা আমার রুমে চলে আসে আর ঘুরঘুর করতে থাকে, এটা ওটা ধরে। বোতল ওর কাছে খুবই প্রিয়, ও আবার ছিপি দেখতেই পারে না। তাহলে বুঝেন পানিভর্তি বোতল ওর নাগালে গেলে কি হয়!! ওর প্রিয় বস্তুর লিস্টে আরও অনেক কিছু আছে তা পরে বলছি। এখন ও কে নিয়ে আমাদের পুরো এপার্টমেন্টের উদ্বিগ্ন। ওর চিকিৎসক আব্বা-আম্মার উদ্বিগ্নতা আমার চোখে পড়েনি। সমস্যা হল- ও কথা বলে না। বয়স যখন ১০ কি ১১ মাস তখন একটু একটু কথা বলেছিল, মাম-পাপ্পা-দাদ্দা-বুব্বু এসব বলত কিন্তু এরপর থেকে একেবারেই অফ। আগে হাসত এখন হাসেও না। কাঁদেও কদাচিৎ। কাঁদলে অবশ্য পাড়ায় খবর হয়ে যায়। আমরা ওর আব্বাকে জিজ্ঞেস করি- ‘আঙ্কেল ও কথা বলে না কেন, আগে তাও বলত’ আঙ্কেল বলে- ‘কথা বলবে সমস্যা নাই কোন’। ওর বাবা যেহেতু নিজে একজন শিশু বিশেষজ্ঞ, তাই উনার কথায় ভরসা পাই। ছেলেটার মেজাজ দিনকে দিন তিরিক্ষি হচ্ছে সেটা বুঝতে পা

যখন আপনি সমাজের সিরিয়াস কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন ………

ছবি
যখন আপনি সমাজের সিরিয়াস কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন ……… সমস্যা হচ্ছে আপনি যখন সমাজের সিরিয়াস কিছু ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন, সলিউশনের উপায় বের করার চেষ্টা করি, তখন আশপাশের মানুষ ছুটে আসে। ছুটে আসে আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে। ডিমোরালাইজ করে। আসলে যারা সমস্যায় ডুবে আছে, তাদের শত চেষ্টাতেও বুঝানো কষ্টকর হয়ে যায়। যাদের মূলেই প্রবলেম, তারা তখন উপরের শাখাপ্রশাখা কি বুঝবে?! আর একজন মানুষ একটা জিনিস যা চিন্তা করে, যেভাবে চিন্তা করে, আরেকজন মানুষ তেমন ভাবে চিন্তা করে না। দুইটি চিন্তা এক লেভেলে আসাটাই হল সবচেয়ে Toughest Part. নারী পুরুষের ফিতনা নিয়ে যা হচ্ছে এই সমাজে তা নিয়ে অনেক কথা বলা যায়, লিখা যায়। কিন্ত যখন কিছু লিখা হয় তখন মানুষজন এসে আজাইরা প্যাঁচাল পারা শুরু করে মুল জিনিস থেকে সরে এসে, আশপাশ ফিত্নাহভরা দেশ থেকে উদাহরণ নিয়ে এসে আমাদের পরিস্থিতির সাথে বিচার করে বসে। হিকমাহ! হিকমাহের প্রয়োজন।  দুঃখের বিষয় হচ্ছে ফেইসবুকে দাওয়াহ দেয়া আর উলুবনে মুক্ত ছড়ানো একই কথা। অনেক বড় ভাইবোন খুব সুন্দর সুন্দর লিখা লিখেন। যারা বুঝার তারা বুঝে, যারা বুঝে না তারা বুঝেই না। বাস্তবে কাজ কর

বস্তু ও পরাবস্তু বিষয়ক ভাবনা (পর্ব ২)

ছবি
বস্তু ও পরাবস্তু বিষয়ক ভাবনা (পর্ব ২) আগেই বলেছি পদার্থবিজ্ঞানে একটা সূত্র আছে- ‘একটি বস্তু একই সঙ্গে দুটি স্থান দখল করতে পারেনা।‘ এর মানে হল একই ধরনের বস্তু বা অভিন্ন একটি বস্তু একই সময়ে দুই জায়গায় থাকতে পারেনা। বস্তুজগতে যে আপনি আছেন, একই সময়ে পরাবস্তুজগতে আপনি থাকতে পারবেন না। এই সূত্রটি খাটছে তাহলে অভিন্ন একটা বস্তুর ক্ষেত্রে, ভিন্ন বস্তুর ক্ষেত্রে নয়। তাহলে কি দাঁড়ায়- বস্তুজগতে যে আমি থাকি আর পরাবস্তুজগতে আপনি আছেন- দুজন কি একই জিনিস না? Same but same characteristics না। সুত্রের ক্ষেত্রে ‘একটি বস্তু’ বলতে একই ধর্মের অভিন্ন বস্তুর কথা বলা হয়েছে। আগে বলেছিলাম একটা কথা- মাঝে মাঝে অনেকে দাবী করেন তারা অমুক মৃত ব্যাক্তিকে ঘোরাফেরা করতে দেখেছেন। তখন আলোচনার অবস্থানের নিমিত্তে টা হেলুসিনেশন বলে উড়িয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন এটা সঠিক বলে মানতে আমি রাজি। কিন্তু কেন? এটা জিজ্ঞেস করার অধিকার আছে আপনার। কারনটা হল ঐ যে সূত্র কি বলে- ‘‘একটি বস্তু একই সঙ্গে দুটি স্থান দখল করতে পারেনা।‘ সূত্র যদি সত্য হয় তাহলে তারা যা দেখেছেন তা সত্য। তারা তো আর তাদের মত কাউকে দেখেন

বস্তু ও পরা-বস্তু বিষয়ক ভাবনা

ছবি
বস্তু ও পরা-বস্তু বিষয়ক ভাবনা আমরা আমাদের চারপাশে যে জগতটা দেখি এটা হল বস্তুজগত। কারণ এই জগতটা অনেক বস্তু নিয়ে গঠিত। এই বস্তুজগতটা তিনটি মাত্রার সমষ্টি নিয়ে গঠিত। তিনটি মাত্রা হল দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা। আমরা যদি আমাদের চারপাশে ভালোভাবে তাকাই তাহলে দেখবো প্রতিটি বস্তুই এই তিনমাত্রায় গঠিত। সবারই দৈর্ঘ্য আছে, প্রস্থ আছে এবং আছে উচ্চতা। এগুলোর মানে হল সবই ত্রিমাত্রিক। আর আমরা এক্তি ত্রিমাত্রিক বস্তুজগতে বসবাস করি। আরেকটা ব্যাপার আছে টা হল সময়। এটাকে যদি মাত্রা হিসেবে বিবেচনা করি তাহলে তো জগতটাকে চতুর্মাত্রিকই ধরতে হয় তাই না? কিন্তু আমরা কি হিসেবের সময় দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতার পাশাপাশি সময় (time) টাকে বিবেচনা করি ? করি না। কিন্তু এই সময় দেখেই কিন্তু আমরা আমাদের জীবন পরিচালনা করি। তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে , আপেক্ষিকভাবে আমরা একটি চতুর্মাত্রিক বস্তুজগতে বসবাস করছি। আমাদের চোখে আমরা হল ত্রিমাত্রিক জীব, আর সময় যদি বিবেচনা করি তাহলে … চতুর্মাত্রিক ? এই প্রশ্ন আপেক্ষিক। আপেক্ষিক-ই থাক। আমরা চিন্তার বেলায় এটি আপেক্ষিকভাবেই ধরব। তাহলে বুঝা যাচ্ছে, এটি আমাদের স্বাভাবিক চ

বস্তু ও পরাবস্তু বিষয়ক ভাবনা (পর্ব-৩)

ছবি
Sajeeb বস্তু ও পরাবস্তু বিষয়ক ভাবনা (পর্ব-৩) ১ নং পর্বের শেষভাগে একটা কথা বলেছিলাম- আমাদের মানুষদের ক্ষমতা পরাবস্তুজগতে, কিন্তু আমরা তা জানি না। বস্তুজগত নিয়ে আমরা মেতে আছি। একটা কথা কি বিশ্বাস করেন- আমরা যদি পারি তাহলে পরাবস্তু সৃষ্টি করতে পারি! অনেকে বলবেন- এটা অসম্ভব। আমি বলব- এটা অবশ্যই সম্ভব। আমাদের মানুষের রয়েছে চিন্তা ও অকল্পনীয় কল্পনা করার ক্ষমতা, তা কিন্তু বস্তুজগতের অন্য কোন বস্তুর নাই। এই কল্পনা দিয়ে কি আমরা একেকটা জগত সৃষ্টি করতে পারি না? পারি। আপনি যদি এক্তু কল্পনা করে দেখেন দেখবেন আপনিও একেকটা জগত সৃষ্টি করে ফেলেছেন! বস্তুজগতের অনেক কিছুই কিন্তু আপনি স্বপ্নে দেখেন। স্বপ্নের সাথে কি বাস্তবের মিল আছে? নাই। বাস্তব বলতে বস্তুজগতকে বুঝিয়েছি এখানে। স্বপ্নে বা কল্পনায় পারলে আপনি নতুন একটা জগত সৃষ্টি করতে পারেন। যেখানে আপনি আছেন এবং আপনার চিন্তায় প্রভাব ফেলা মানুষগুলো আছে আপনার পাশে। যেমন এখন আপনি কল্পনা করছেন ‘আপনি সমুদ্রতটে হাঁটছেন। রবি ঢলে পড়েছে পশ্চিমদিকে। সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়ছে সৈকতে। সে শব্দ আপনি শুনছেন। একটা বিমান আকাশ দিয়ে উড়ে গেল। যে বিমান

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক হত্যাকান্ড এবং কিছু ভাবনা

ছবি
Sajeeb বাংলাদেশে সাম্প্রতিক হত্যাকান্ড এবং কিছু ভাবনা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু (?) দের হত্যা সেটি মিডিয়ায় জোড়ালো ফোকাস, সেই সাথে সাইট ইনটেল এর বিবৃতি, বিএনপি কোন এক নেতার সাথে ইসরাইলির ছবি প্রকাশ সেটিকে মিডিয়ায় জোরালো তুলে ধরা সেই সাথে ভারত পন্থী বুদ্ধিজীবিদের বিএনপি জামায়াতের সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক খুজার চেষ্টা, পুলিশের স্ত্রীর হত্যা স্বারাষ্ট্রমন্ত্রীর মোসাদের কানেকশনের সাথে বিএনপি-জামায়াতের সংযোগ খুজার চেষ্টা, খুজার চেষ্টা খারাপ না কিন্তু সেটিকে ফ্যাক্ট হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা, আওয়ামীলীগের সাথে বাংলাদেশের জামায়াত বিদ্বেষী ইসলামী দল গুলোর সাথে সম্পর্কন্নোয়নের চেষ্টা, জামায়াতের নেতৃবিন্দের ফাসি। সব গুলোকে যদি কেউ সুক্ষ্নভাবে চিন্তা করে তাহলে একটি প্রশ্ন প্রথমে সামনে ভেসে উঠে যে লাভ কার? হুমম, আসলেই লাভটি কার? সবার নাম বার বার আসে, আসে মোসাদের নাম ইসরাইলের নাম, ভারতের “RAW” এর নামটি কেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী উচ্চারন করলেন না? নেতৃবিন্দের একের পর এক ফাসি, থানা ইউনিয়ন পর্যায়ের জামায়াত-শিবিরের নেতারে পিটিয়ে কোমড় ভেংগে দিয়েছে সরকারী বাহিনী। এক একটি হত্যাকান্ডের আগে বা পরে জাম

আমার স্বপ্নগুলো…

ছবি
সজীব   আমার স্বপ্নগুলো… পরিবর্তন। হ্যা আমরা সবাই মিলে পরিবর্তন ঘটাতে পারি। কিন্তু সেটা কিসের পরিবর্তন এবং পরিবর্তনটি পজিটিভ হবে না নেগেটিভ হবে সেটা আমাদের ই ঠিক করতে হবে।একটি সুন্দর ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা মানুষকে ভালো কিছু উপহার দিতে পারে , দিতে পারে নির্মল ও চিরন্তন হাসি। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অপরাধ আর অন্যায় চিন্তার বিষ বাষ্প ছড়িয়ে পড়েছে। আমিত্বের কাছে আজ সব অসহায়। আমরা আত্মতুষ্টি নিয়ে সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। মানবতা আজ অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বন্দী। ঠিক এমনি সময়ে শোনা যাচ্ছে পরির্তনের আহ্বান। পরিবর্তন ঘটাতে চাইলে ই হবে না নিজেদের মধ্যে সেই পরিবর্তন আগে নিয়ে আসতে হবে। আমাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে হবে, আমিত্বের বন্ধন ছিন্ন করে হাত খুলে সবাইকে আপন করে নিতে হবে। আমিত্বের শৃংখলে আবদ্ধ না থেকে আমাদের জীবনের সফলতার মাপকাঠির মধ্যে পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে। একটা মিশনকে সফল করতে একজন ব্যক্তিত্বপূর্ণ ও ত্যাগী মানুষ ই যথেষ্ঠ। প্রথমে যেগুলো প্রয়োজন-

চোখের দৃষ্টি এবং অন্তরদৃষ্টি, আল্লাহর কি অপূর্ব সৃষ্টি

ছবি
 চোখের দৃষ্টি এবং অন্তরদৃষ্টি, আল্লাহর কি অপূর্ব সৃষ্টি চোখ মানুষের অমুল্য সম্পদ। যারা চোখ দিয়ে একবার পৃথিবীকে দেখেছে, কোন কারনে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেললে চোখ হারানোর ব্যাথা, চোখ থাকার মর্ম তারাই বুঝতে পারে। অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় করে চোখ ফিরে পেতে। পৃথিবীর রূপ-সৌন্দর্য্য, চারপাশের প্রকৃতি, বাগানের ফুলের সৌন্দর্য এগুলো দেখার জন্য ছটপট করে মানুষের মন। সৃষ্টিকর্ত চোখ দিয়েছে পৃথিবীর সৌন্দর্য্য কে উপলব্ধি করার জন্য, সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি কত সুন্দর সেটি দেখার জন্য। সৃষ্টিকর্তা মানুষের মন নামক একটি জিনিস দিয়েছে। মানুষের অন্তরদৃষ্টি ব লে একটি জিনিস আছে। এই অন্তরদৃষ্টির সাথে রয়েছে সৃষ্টিকর্তার সরাসরি সম্পর্ক। যে হৃদয় অন্তরদৃষ্টি দিয়ে সৃষ্টিকর্তার সৌন্দর্য্য, সৃষ্টিকর্তার রহমত ও করুনা কে দেখতে পায় সেই হৃদ্য হল প্রশান্ত হৃদ্য। কারো এই অন্তরদৃষ্টি হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে মানুষের অন্তরের যে সৌন্দর্য্য সেটি হারিয়ে যায়। তবে মজার বিষয় হলো মানুষ চোখ হারালে সহজেই উপলব্ধি করতে পারে এবং তার জন্য তার সমস্ত চেষ্টা নিয়োজিত রাখে। কিন্তু তার অন্তরদৃষ্টি হারিয়ে ফেললে, নষ্ট করে ফেললে সে

সূখ কি পোষ্ট করা যায়??

ছবি
 সূখ কি পোষ্ট করা যায়?? ফেইসবুক হাজার মানুষের হাজার রকমের পোষ্ট। পোষ্টের ধরন যে কত প্রকার হতে পারে তার ইয়ত্তা নেই। কে কখন কোথায় গেলো, কখন বউয়ের সাথে কি খাইলো, কোথায় ঘুরতে গেলো এগুলোর ছবি। এগুলো দিয়ে কি সূখ প্রকাশ করা যায়?? নাকি ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়?? ভালোবাসা কি এত মেকি? সূখ কি এতই সস্তা একটা ছবি দিয়ে সূখি থাকা প্রকাশ করা যায়? মানুষের অন্তর ক্ষনিত আনন্দ ও ক্ষনিক ভালোলাগার বিষয়গুলোর প্রতি বেশি আসক্ত। নিজেদের ভালোথাকা মানুষকে বুঝিয়ে লাভ? আর সেটি যদি স্বামী-বউ হয় তাহলে সেটি আরো বেশি চিন্তার বিষয়। কারন স্বামী এবং বউয়ের একান্ত কাটানো মানে ঘুরতে গিয়ে কাটানো সময়, একসাথে খাওয়ার সময়ের ছবি মানুষের সাথে শেয়ার করার অর্থ বুঝা খুব একটা কঠিন না। আপনি আমি যখন এগুলো শেয়ার দেই তখন এর মধ্যে মানুষকে দেখানোর একটি প্রচ্ছন্ন ভাব থাকে। দেখানো। এই দেখানো জিনিসটি আসলেই খুব একটা পজিটিভ না। কারন মানুষকে দেখানোর প্রবনতা আসলে এক ধরনের গরীব অন্তরের কাজ। যে অন্তরগুলো মানুষকে দেখিয়ে সূখ অনুভব করে। এগুলোর মধ্যে ভালাইও কিছু নেই। আগের যুগের মানুষের মধ্যে সূখ ছিলোনা? ছিলো সেখানে সম্পর্ক গুলো ছিলো আরো

আইএস-এর বাংলাদেশ প্রধানের নাম ঘোষণা রমজানে!

ছবি
আইএস-এর বাংলাদেশ প্রধানের নাম ঘোষণা রমজানে! রমজান মাসে ইসলামিক স্টেট-এর বাংলাদেশি নেতার নাম ঘোষণা করা হবে৷ যুদ্ধবিষয়ক মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্টাডি অফ ওয়ারের প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়৷ এর আগে আবু ইব্রাহিম নামের একজনকে বাংলাদেশি ফ্রন্টের নেতা বলে জানানো হয়েছিল৷ স্টাডি অফ ওয়ার বা আইএসডাব্লিউ-র ঐ প্রতিবেদনে দাবি করা হয় , আগামী রমজান মাস, অর্থাৎ ৬ জুন থেকে ৫ জুলাইয়ের মধ্যেই ঘোষণা করা হবে ইসলামিক স্টেট অফ বাংলাদেশ বা আইএসবি প্রধানের নাম৷ সজিব বলা বাহুল্য, রমজান মাসকে সামনে রেখেই তথাকথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস তাদের নতুন প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছে৷ এই প্রচারণায় ঐতিহাসিকভাবে মুসলিম ভূখণ্ড উত্তর আফ্রিকা ওব দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ছাড়াও বাংলাদেশকে ‘টার্গেট' করা হয়েছে৷ আইএস যেভাবে কাজ করে... এর আগে গত এপ্রিল মাসে ইসলামিক স্টেট-এর মুখপত্র বলে পরিচিত ‘দাবিক' ম্যাগাজিনের সর্বশেষ সংখ্যায় বাংলাদেশে আইএস-এর নতুন ‘ফ্রন্ট' খোলার কথা বলা হয়৷ জানানো হয়, বাংলাদেশে এ মুহূর্তে আইএস পরিচালনার দায়িত্বে আছেন আবু ইব্রাহিম নামের এক ব্যক্তি৷ তবে আগাম

ভার্চুয়াল সম্পর্কের সূখ কষ্ট দু:খ আনন্দ ভার্চুয়াল না থেকে কলিজায় অত লাগে কেনরে?????? ২২ কোটি সেকেন্ডের খতিয়ান!!!

ছবি
sajeeb ভার্চুয়াল সম্পর্কের সূখ কষ্ট দু:খ আনন্দ ভার্চুয়াল না থেকে কলিজায় অত লাগে কেনরে?????? ২২ কোটি সেকেন্ডের খতিয়ান!!! পার হয়ে গেল সামুতে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! স্তব্দ হয়ে বসে আছি! জীবনের ঘড়িতে কেমনে সময় চলে যায়! দেখতে দেখতে..যেন চলে গেল সময়! কত ঝগড়া, কত দলাদলি, কত ট্যাগিংবাজি! কত আবেগ, কত ভাললাগা, কত মন্দ লাগা! কতজনের চলে যাওয়া ব্লগ থেকে.. কারো হারিয়ে যাওয়া চিরতরে! সময়ের নিত্য বহমানতায় এই বুঝি সত্যি! বাকী সব যেন ফানুস কেবল!

আত্মহত্যার অস্ত্রাবলি

ছবি
সজীব আত্মহত্যার অস্ত্রাবলি স্লিপিং টেবলেট খেয়ে অনায়াসে ম’রে যেতে পারি বক্ষে ঢোকানো যায় ঝকঝকে উজ্জ্বল তরবারি কপাল লক্ষ্য ক’রে টানা যায় অব্যর্থ ট্রিগার ছুঁয়ে ফেলা যায় প্রাণবাণ বৈদ্যুতিক তার ছাদ থেকে লাফ দেয়া যায় ধরা যায় ভোরবেলাকার রেলগাড়ি অজস্র অস্ত্র আছে যে-কোনো একটি দিয়ে আত্মহত্যা ক’রে যেতে পারি এবং রয়েছো তুমি সবচেয়ে বিষাক্ত অস্ত্র প্রিয়তমা মৃত্যুর ভগিনী তোমাকে ছুঁলে দেখলে এমনকি তোমার নাম শুনলে আমার ভেতরে লক্ষ লক্ষ আমি আত্মহত্যা করি।

রান্নাঘরে নারীবাদী

ছবি
সজীব রান্নাঘরে নারীবাদী তুমি এসেছিলে লিসবন আর আমি দূর ঢাকা থেকে; দেখা হয়েছিলো গ্রান্টস হাউজের উষ্ণ রান্নাঘরে; রাঁধছিলে তুমি পোর্ক ও পোটটো; আমার শুঁটকি রান্না দেখে চেয়ে রয়েছিলে দুই নীল চোখ বিষ্ময়ে পুরো ভ'রে। 'হাই', হেসে বলেছিলে,'কোথা থেকে যেনো তুমি?' 'বাঙলাদেশ; আর 'তুমি?'-বলেছিলে, 'আমি পর্তুগাল।' -'বাঙলাদেশ?' চিনতে পারো নি;-সাগর না মরুভূমি; লজ্জা তোমার গন্ডদেশকে ক'রে তুলেছিলো আরো লাল। তারপর আমরা অনেক রেঁধেছি;বুঝেছি রান্নায়ও আছে সুখ। তুমি খুব সুখে খেয়েছো শুঁটকি, ভর্তা, বিরিয়ানি, মাছ, ভাত, আমিও খেয়েছি পোর্ক ও পোটেটো; স্বাদে ভ'রে গেছে মুখ; কথা ব'লে ব'লে বুঝতে পারি নি গভীর হয়েছে রাত। ''নারীবাদী আমি', বলেছিলে. 'খুবই ঘৃণা করি প্রেম আর বিয়ে, প্রেম বাজে কথা; বিয়ে? ওহ গশ! খুবই নোংরা কাজ।' 'প্রেম বেশ লাগে', বলেছি আস্তে, 'কখনো বিবাহ নিয়ে ভাবি নি যদিও; মনে হয় বিবাহের কোনো দরকার নেই আজ।' চুমো খেতে খেতে ঘুমিয়েছি আমরা; বহু রাত গেছে সুখে, আমাদের দেহে বেজেছে অর্গ্যান, ব্যাগপাইপ রাশিরাশি; একরাতে

দোতলার ল্যন্ডিং মুখোমুখি ফ্ল্যাট। একজন সিঁড়িতে, একজন দরোজায়

ছবি
সজীব দোতলার ল্যন্ডিং মুখোমুখি ফ্ল্যাট। একজন সিঁড়িতে, একজন দরোজায়   : আপনারা যাচ্ছেন বুঝি? : চ’লে যাচ্ছি, মালপত্র উঠে গেছে সব। : বছর দু’য়েক হ’লো, তাই নয়? : তারো বেশি। আপনার ডাকনাম শানু, ভালো নাম? : শাহানা, আপনার? : মাবু। : জানি। : মাহবুব হোসেন। আপনি খুব ভালো সেলাই জানেন। : কে বলেছে। আপনার তো অনার্স ফাইনাল, তাই নয়? : এবার ফাইনাল : ফিজিক্স-এ অনার্স। : কি আশ্বর্য। আপনি কেন ছাড়লেন হঠাৎ? : মা চান না। মানে ছেলেদের সঙ্গে ব’সে… : সে যাক গে, পা সেরেছে? : কি ক’রে জানলেন? : এই আর কি। সেরে গেছে? : ও কিছু না, প্যাসেজটা পিছল ছিলো মানে… : সত্যি নয়। উঁচু থেকে পড়ে গিয়ে… : ধ্যাৎ। খাবার টেবিলে রোজ মাকে অতো জ্বালানো কি ভালো? : মা বলেছে? : শুনতে পাই? বছর দুয়েক হ’লো, তাই নয়? : তারো বেশি। আপনার টবের গাছে ফুল এসেছে? : নেবেন? না থাক। রিকসা এলো, মা এলেন, যাই। : যাই। আপনি সন্ধেবেলা ওভাবে পড়বেন না, চোখ যাবে, যাই। : হলুদ শার্টের মাঝখানে বোতাম নেই, লাগিয়ে নেবেন, যাই। : যান, আপনার মা আসছেন। মা ডাকছেন, যাই। ============================================ ৯ প্রেম হুমায়ুন আজাদ আমরা বিশ্বাস করি না আমাদের? করি?

প্রশ্ন

ছবি
সজীব প্রশ্ন চোখ ভরে যে দেখতে চাও রঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো? বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাও জানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত? এত যে কাছে আসতে চাও কতটুকু সংযম আছে তোমার? এত যে ভালোবাসতে চাও তার কতটুকু উত্তাপ সইতে পারবে তুমি?

আকাঙ্খা

ছবি
Junayed আকাঙ্খা আবুল হাসান তুমি কি আমার আকাশ হবে? মেঘ হয়ে যাকে সাজাব আমার মনের মত করে । তুমি কি আমার নদী হবে? যার নিবিড় আলিঙ্গনে ধন্য হয়ে তরী বেশে ভেসে যাব কোন অজানা গন্তব্যের পথে । তুমি কি আমার জোছনা হবে? যার মায়াজালে বিভোর হয়ে নিজেকে সঁপে দেব সকল বাস্তবতা ভুলে । তুমি কি আমার কবর হবে? যেখানে শান্তির শীতল বাতাসে বয়ে যাবে আমার চিরনিদ্রার অফুরন্ত প্রহর । ============================================

প্রেমিকের প্রতিদন্দ্বী

ছবি
Junayed প্রেমিকের প্রতিদন্দ্বী আবুল হাসান ‘অতবড় চোখ নিয়ে, অতবড় খোঁপা নিয়ে অতবড় দীর্ঘশ্বাস বুকের নিশ্বাস নিয়ে যত তুমি খুলে দাও কোমরের কোমল সারস যত তুমি খুলে দাও ঘরের পাহারা যত আনো ও- আঙুলে অবৈধ ইশারা যত না জাগাও তুমি ফুলের সুরভি আঁচলে আলগা করো কোমলতা, অন্ধকার মাটি থেকে মৌনতার ময়ুর নাচাও কোনো আমি ফিরবো না আর, আমি কোনো দিন কারো প্রেমিক হবে না; প্রেমিকের প্রতিদ্ধন্দ্বি চাই আজ আমি সব প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী হবো। ============================================

অভিশাপ

ছবি
অভিশাপ কাজী নজরুল ইসলাম যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! ছবি আমার বুকে বেঁধে পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মরু কানন গিরি, সাগর আকাশ বাতাস চিরি' যেদিন আমায় খুঁজবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! স্বপন ভেঙে নিশুত্ রাতে জাগবে হঠাৎ চমকে, কাহার যেন চেনা-ছোওয়ায় উঠবে ও-বুক ছমকে, - জাগবে হঠাৎ চমকে! ভাববে বুঝি আমিই এসে ব'সনু বুকের কোলটি ঘেঁষে, ধরতে গিয়ে দেখবে যখন শূন্য শয্যা! মিথ্যা স্বপন! বেদনাতে চোখ বুজবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! গাইতে ব'সে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না, ব'লবে সবাই - "সেই যে পথিক, তার শেখানো গান না?" আসবে ভেঙে কান্না! প'ড়বে মনে আমার সোহাগ, কন্ঠে তোমার কাঁদবে বেহাগ! প'ড়বে মনে অনেক ফাঁকি অশ্রু-হারা কঠিন আঁখি ঘন ঘন মুছবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! আবার যেদিন শিউলি ফুটে ভ'রবে তোমার অঙ্গন, তুলতে সে-ফুল গাঁথতে মালা কাঁপবে তোমার কঙ্কণ - কাঁদবে কুটীর-অঙ্গন! শিউলি ঢাকা মোর সমাধি প'ড়বে মনে, উঠবে কাঁদি'! বুকের মালা ক'রবে জ্বালা চোখের জলে সেদিন বালা মুখের হাসি ঘুচবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! ===